জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম
ইসলামিকনিউজ ডেস্ক: বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ। দেশের গন্ডি পেরিয়ে বহির্বিশ্বেও ধর্মপ্রাণ মানুষের কাছে পরিচিত একটি মসজিদ। দৃষ্টি নন্দন এই মসজিদে শবে কদর, শবে মেরাজ, জুমআতুল বিদা উপলক্ষে প্রায় ৫০/৬০ হাজার লোক নামাজ পড়তে
হাজির হন। এখানে বিভিন্ন ঈদের নামাজের একাধিক জামায়াত অনুষ্ঠিত হয়।
দেশের হাজার হাজার মসজিদের নেতৃত্ব দিয়ে আসছে এই বায়তুল মোকাররম মসজিদ।
মসজিদের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস ও কার্যক্রম: পাকিস্তানের বিখ্যাত শিল্পপতি মরহুম আব্দুল লতিফ ইব্রাহিম বাওয়ানী এবং তার ভাতিজা
পূর্ব পাকিস্তানে একটি মসজিদ নির্মাণের কথা চিন্তা করেন। তখন পাকিস্তানে
সামরিক শাসন ছিল। পূর্ব পাকিস্তানের সামরিক আইনের অধিনায়ক ছিলেন মেজর
জেনারেল ওমরাও খান। লতিফ বাওয়ানীর পরিকল্পনায় ও ওমরাও খানের সহযোগিতায় এ মসজিদ প্রতিষ্ঠিত হয়। তৎকালীন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ফিল্ড মার্শাল মুহাম্মদ আইয়ুব
খান ২৭ জানুয়ারী ১৯৬০ সালে বায়তুল মোকাররম মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।
জেনারেল ওমরাও খান এবং তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর জাকির হোসেন অনুষ্ঠানে
উপস্থিত ছিলেন। মসজিদে প্রথম নামাজ অনুষ্ঠিত হয় ২৫ জানুয়ারী ১৯৬৩ সালে, রোজ
শুক্রবার। প্রথম তারাবীর নামাজ অনুষ্ঠিত হয় ২৬ জানুয়ারি ১৬৬৩ সালে।
প্রথম জুম’আর নামাজ অনুষ্ঠানের দিন পর্যন্ত মসজিদের স্থান নির্বাচন ও মসজিদের
নির্মাণ কাজ, শপিং সেন্টার, দারুল উলূম, সভাকক্ষ নির্মাণে প্রায় ৪০ লাখ টাকা
ব্যয় হয়। প্রস্তাবিত বায়তুল মোকাররম মসজিদ প্রকল্প বাস্তবায়নে নিুবর্ণিত
ব্যক্তিবর্গের সমন্বয়ে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছিল। (১) জি এ মাদানী, (২) এম
এইচ আদমজী, (৩) এ জেড এম রেজাই করি, (৪) মি. এ রাজ্জাক, (৫) এ সাত্তার মনিয়া, (৬)
কায়সার এ মান্নু, (৭) এ রশিদ এবং (৮) ইয়াহিয়া আহমদ বাওয়ানী।
খতিবদের তালিকা : বায়তুল মোকাররম মসজিদ প্রতিষ্ঠার পর থেকে এ পর্যন্ত যে সব
খতিব দায়িত্ব পালন করেছেন তারা হলেন – মাওলানা আব্দুর রহমান বেখুদ ১৯৬৩, মাওলানা
ক্বারী উসমান মাদানী ১৯৬৩-৬৪, মুফতি সাইয়িদ মুহাম্মদ আমীমুল ইহসান ১৯৬৪-
১৯৭৪, মুফতি মাওলানা আব্দুল মুইজ ১৯৭৪-৮৪, মাওলানা উবায়দুল হক ১৯৮৪-২০০৭, হাফেজ মুফতি নূরুদ্দীন সাহেব (২০০৭-২০০৯) ভারপ্রাপ্ত, প্রফেসর মাওলানা মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন ২০০৯ থেকে। (সূত্র-ইন্টারনেট)##
দেশের হাজার হাজার মসজিদের নেতৃত্ব দিয়ে আসছে এই বায়তুল মোকাররম মসজিদ।
মসজিদের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস ও কার্যক্রম: পাকিস্তানের বিখ্যাত শিল্পপতি মরহুম আব্দুল লতিফ ইব্রাহিম বাওয়ানী এবং তার ভাতিজা
পূর্ব পাকিস্তানে একটি মসজিদ নির্মাণের কথা চিন্তা করেন। তখন পাকিস্তানে
সামরিক শাসন ছিল। পূর্ব পাকিস্তানের সামরিক আইনের অধিনায়ক ছিলেন মেজর
জেনারেল ওমরাও খান। লতিফ বাওয়ানীর পরিকল্পনায় ও ওমরাও খানের সহযোগিতায় এ মসজিদ প্রতিষ্ঠিত হয়। তৎকালীন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ফিল্ড মার্শাল মুহাম্মদ আইয়ুব
খান ২৭ জানুয়ারী ১৯৬০ সালে বায়তুল মোকাররম মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।
জেনারেল ওমরাও খান এবং তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর জাকির হোসেন অনুষ্ঠানে
উপস্থিত ছিলেন। মসজিদে প্রথম নামাজ অনুষ্ঠিত হয় ২৫ জানুয়ারী ১৯৬৩ সালে, রোজ
শুক্রবার। প্রথম তারাবীর নামাজ অনুষ্ঠিত হয় ২৬ জানুয়ারি ১৬৬৩ সালে।
প্রথম জুম’আর নামাজ অনুষ্ঠানের দিন পর্যন্ত মসজিদের স্থান নির্বাচন ও মসজিদের
নির্মাণ কাজ, শপিং সেন্টার, দারুল উলূম, সভাকক্ষ নির্মাণে প্রায় ৪০ লাখ টাকা
ব্যয় হয়। প্রস্তাবিত বায়তুল মোকাররম মসজিদ প্রকল্প বাস্তবায়নে নিুবর্ণিত
ব্যক্তিবর্গের সমন্বয়ে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছিল। (১) জি এ মাদানী, (২) এম
এইচ আদমজী, (৩) এ জেড এম রেজাই করি, (৪) মি. এ রাজ্জাক, (৫) এ সাত্তার মনিয়া, (৬)
কায়সার এ মান্নু, (৭) এ রশিদ এবং (৮) ইয়াহিয়া আহমদ বাওয়ানী।
খতিবদের তালিকা : বায়তুল মোকাররম মসজিদ প্রতিষ্ঠার পর থেকে এ পর্যন্ত যে সব
খতিব দায়িত্ব পালন করেছেন তারা হলেন – মাওলানা আব্দুর রহমান বেখুদ ১৯৬৩, মাওলানা
ক্বারী উসমান মাদানী ১৯৬৩-৬৪, মুফতি সাইয়িদ মুহাম্মদ আমীমুল ইহসান ১৯৬৪-
১৯৭৪, মুফতি মাওলানা আব্দুল মুইজ ১৯৭৪-৮৪, মাওলানা উবায়দুল হক ১৯৮৪-২০০৭, হাফেজ মুফতি নূরুদ্দীন সাহেব (২০০৭-২০০৯) ভারপ্রাপ্ত, প্রফেসর মাওলানা মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন ২০০৯ থেকে। (সূত্র-ইন্টারনেট)##
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন